Loading Now

৫ দিন পর ফিরল সহসমন্বয়ক খালেদ

দ্বিতীয়বার যখন খালেদ জ্ঞান ফিরে পায়, তখন সে নিজেকে পঞ্চগড়ের কোনও একটা জায়গায় দেখতে পায় বলে জানান আবদুল কাদের। তিনি বলেন, ‘খালেদ একটা মাইক্রোবাসে ছিল, সেটি তখনও চলমান ছিল। তৃতীয়বার যখন তার জ্ঞান ফেরে তখন সে নিজেকে বরিশালের এক রাস্তার পাশে পড়ে থাকতে দেখে। পরে তাকে কেউ একজন গাড়িতে তুলে দিলে সে ঢাকায় পৌঁছে হলে ফিরে আসে।’

‘খালেদের মানসিক অবস্থা ভালো না’ জানিয়ে এই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সাবেক সমন্বয়ক আব্দুল কাদের বলেন, ‘কাউকে কিছু বলতে পারছে না। আমরা তাকে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে এসেছি।’

শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. ফারুক শাহ এ বিষয়ে বলেন, ‘আমি খালেদের সঙ্গে কথা বলেছি। সে কিছু বলতে চাইছে, কিন্তু ভয়ে বলতে পারছে না। তাকে খুব দুর্বল দেখাচ্ছিল। পরে আমি ডাক্তার নিয়ে আসলে তার ব্লাড প্রেশার বেড়েছে বলে ডাক্তার জানায়। এখন তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সুস্থ হলে সে সবাইকে ঘটনা বিস্তারিত বলতে পারবে।’

প্রসঙ্গত, খালেদ হাসান গত শুক্রবার থেকে নিখোঁজ বলে জানিয়েছিলেন পরিবারের সদস্যরা। সে সময় সমন্বয়কদের পক্ষ থেকে বলা হয়, গত বৃহস্পতিবার রাতে খালেদ তার বন্ধু ওমর ফারুকসহ বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশ এলাকায় ঘোরাফেরা করেন। পরদিন শুক্রবার ভোর ৫টার সময় তিনি পূর্বাচল জলসিঁড়ি আবাসিক এলাকায় ২১ কিলোমিটার ম্যারাথন দৌড়ে অংশ নেন। ম্যারাথন শেষে বন্ধুকে ফার্মগেট এলাকায় নামিয়ে দিয়ে খালেদ সকাল ১০টা ৪৩ মিনিটে নিজের মোটরসাইকেলে করে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেন। হলে থাকা সিসি ক্যামেরায় তা দেখা গেছে।

এতে আরও দেখা যায়, খালেদ গত শুক্রবার সকাল ১০টা ১৭ মিনিটে সর্বশেষ তার এক বন্ধুর সঙ্গে কথা বলেন, যিনি ঢাকার বাইরে আছেন। তার কক্ষের দরজা বাইরে থেকে তালা দেওয়া অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে বন্ধুরা তালা খুলে কক্ষে তার ব্যবহৃত একটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন পান।

দ্বিতীয়বার যখন খালেদ জ্ঞান ফিরে পায়, তখন সে নিজেকে পঞ্চগড়ের কোনও একটা জায়গায় দেখতে পায় বলে জানান আবদুল কাদের। তিনি বলেন, ‘খালেদ একটা মাইক্রোবাসে ছিল, সেটি তখনও চলমান ছিল। তৃতীয়বার যখন তার জ্ঞান ফেরে তখন সে নিজেকে বরিশালের এক রাস্তার পাশে পড়ে থাকতে দেখে। পরে তাকে কেউ একজন গাড়িতে তুলে দিলে সে ঢাকায় পৌঁছে হলে ফিরে আসে।’

‘খালেদের মানসিক অবস্থা ভালো না’ জানিয়ে এই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে সাবেক সমন্বয়ক আব্দুল কাদের বলেন, ‘কাউকে কিছু বলতে পারছে না। আমরা তাকে ঢামেক হাসপাতালে নিয়ে এসেছি।’

শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. ফারুক শাহ এ বিষয়ে বলেন, ‘আমি খালেদের সঙ্গে কথা বলেছি। সে কিছু বলতে চাইছে, কিন্তু ভয়ে বলতে পারছে না। তাকে খুব দুর্বল দেখাচ্ছিল। পরে আমি ডাক্তার নিয়ে আসলে তার ব্লাড প্রেশার বেড়েছে বলে ডাক্তার জানায়। এখন তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। সুস্থ হলে সে সবাইকে ঘটনা বিস্তারিত বলতে পারবে।’

প্রসঙ্গত, খালেদ হাসান গত শুক্রবার থেকে নিখোঁজ বলে জানিয়েছিলেন পরিবারের সদস্যরা। সে সময় সমন্বয়কদের পক্ষ থেকে বলা হয়, গত বৃহস্পতিবার রাতে খালেদ তার বন্ধু ওমর ফারুকসহ বিশ্ববিদ্যালয় ও আশপাশ এলাকায় ঘোরাফেরা করেন। পরদিন শুক্রবার ভোর ৫টার সময় তিনি পূর্বাচল জলসিঁড়ি আবাসিক এলাকায় ২১ কিলোমিটার ম্যারাথন দৌড়ে অংশ নেন। ম্যারাথন শেষে বন্ধুকে ফার্মগেট এলাকায় নামিয়ে দিয়ে খালেদ সকাল ১০টা ৪৩ মিনিটে নিজের মোটরসাইকেলে করে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসেন। হলে থাকা সিসি ক্যামেরায় তা দেখা গেছে।

এতে আরও দেখা যায়, খালেদ গত শুক্রবার সকাল ১০টা ১৭ মিনিটে সর্বশেষ তার এক বন্ধুর সঙ্গে কথা বলেন, যিনি ঢাকার বাইরে আছেন। তার কক্ষের দরজা বাইরে থেকে তালা দেওয়া অবস্থায় পাওয়া যায়। পরে বন্ধুরা তালা খুলে কক্ষে তার ব্যবহৃত একটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন পান।

Post Comment

YOU MAY HAVE MISSED